1. admin@zisantv.com : Alim Uddin : Alim Uddin
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:৩৫ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজঃ
বিজিবি সিলেট সেক্টরের অধীনস্থ জকিগঞ্জ (১৯ বিজিবি) এর অভিযানে ভারতীয় মদ, মহিষ ও চিনি আটক অধ্যাপক জাকি মোস্তফা টুটুল এর আর্থিক সহযোগিতায় কানাইঘাটে ফ্রি চক্ষু শিবির অনুষ্ঠিত কানাইঘাট-জকিগঞ্জবাসীকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রফেসর এম ফরিদ উদ্দিন তারেক রহমান : দূরদর্শী ও দেশপ্রেমিক রাজনীতির কীর্তিময় এক অনন্য নাম আটগ্রাম-কালিগঞ্জ সড়কে বীর মুক্তিযোদ্ধা হারিস চৌধুরীর নামফলক ভেঙে ফেলল দুর্বৃত্তরা মাহে রমজান উপলক্ষে সকল মুসলিম উম্মাহকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রফেসার এম. ফরিদ উদ্দিন সমাজে সমমর্যাদা প্রতিষ্ঠায় অদম্য নারীরা ভূমিকা রাখছেন- কেয়া খান কানাইঘাটের পরিস্থিতিকে শান্ত করতে রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দের সাথে খেলাফত মজলিসের সভা জকিগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি সুজন আহমদ গ্রেফতার সিলেটে আন্তর্জাতিক কাস্টমস দিবস উপলক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

পীরগাছায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অনুমোদন ছাড়াই গড়ে উঠছে।

  • প্রকাশের সময় মঙ্গলবার, ১৫ মার্চ, ২০২২
  • ২১৩ বার পড়েছে
মোঃরফিকুল ইসলাম লাভলু।


রংপুরের পীরগাছায় সরকারি অনুমোদন না নিয়েই যত্রতত্র ভাবে গড়ে তোলা হচ্ছে ক্বওমি,হাফিজিয়া ও এতিম খানা।এসব প্রতিষ্ঠানের নেই কোন অবকাঠামো,নেই কোন চেয়ার-টেবিল বেঞ্চ।ধর্মীয় নাম দিয়ে এক প্রকার ব্যবসা শুরু করেছে প্রতিষ্ঠান প্রধানরা।

পীরগাছায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অনুমোদন ছাড়াই গড়ে উঠছে।

এ ধরনের প্রতিষ্ঠান গুলোতে লেখাপড়ার মান একেবারেই নিম্নমুখী।সম্প্রতি এ ধরনের একটি অভিযোগের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠানগুলো বিষয়ে খোঁজখবর নিচ্ছেন একটি গোয়েন্দা সংস্থা।নাম প্রকাশ না করার শর্তে গোয়েন্দা সংস্থার একজন কর্মকর্তা জানান,সরকারি অনুমোদন ও রেজিষ্ট্রেশন বিহীন প্রতিষ্ঠানগুলো সরকারের জন্য বড় সমস্যা।তারা ইসলামী শিক্ষার নামে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের পকেট খালি করছে।
পীরগাছা উপজেলার আনাছে-কানাছে এর ধরনের শতাধিক প্রতিষ্ঠান রয়েছে।যারা সবাই ইসলামী শিক্ষার নামে ইসলামী নাম দিয়ে গ্রামের গরীব-অসহায় সাধারন মানুষের সাথে প্রতারণা করছে।সম্প্রতি পীরগাছা উপজেলার কৈকুড়ী ইউনিয়নের কৈকুড়ী মধ্যপাড়া মিফতাহুল জান্নাত মহিলা মাদ্রাসা ও এতিম খানা,মিরাপাড়ার আলহাজ শাহাদত হোসেন সাজু ছাওতুল হেরা মহিলা এতিমখানা,মোংলাকুটি উজানপাড়া মাওলানা রুহুল কুদ্দুছ এর বাড়িতে বসত ঘরে চলছে মাদ্রাসার কার্যক্রম।এসব মাদ্রাসায় শিক্ষার মান একেবারেই নিম্নমূখী।প্রতিষ্ঠান প্রধানরা শুধু অর্থের লোভে খুলে বসেছেন এসব প্রতিষ্ঠান।যাতে শিক্ষার্থীদের আবাসিক ও খাবারের অবস্থা নাজুক।
উপজেলার মোংলাকুটি এলাকার বাসিন্দা আংগুর মিয়া,সাগর ও আমজাদ হোসেন বলেন,শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নামে সবাই ব্যবসা খুলে বসেছে।প্রতিষ্ঠানের নামে কোন জমিজমা লাগে না।বাড়ির বসত ঘরেই এখন প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে।যার রেজিষ্ট্রেশন কিংবা অনুমোদন লাগে না।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মিফতাহুল জান্নাত মহিলা মাদ্রাসার পরিচালক মামুন,ছাওতুল হেরা মহিলা এতিমখানার পরিচালক আব্দুল আহাদ ও মাওলানা রুহুল আমিন বলেন,আমাদের কোন অনুমোদন বা রেজিষ্ট্রেশন নাই।আমরা স্থানীয় পর্যায়ে শিক্ষার্থী সংগ্রহ করেন পাঠদান করে যাচ্ছি।সময় মতো রেজিষ্ট্রেশন করা হবে।
এ ব্যাপারে উপজেলা একাডেমিক সুপারভাইজার ফারুকুজ্জামান ডাকুয়া বলেন,শিক্ষার নামে শিক্ষার্থীরা যেন অপশিক্ষা নিয়ে পথভ্রান্ত না হয় সেদিকে আমরা নজর রাখছি।এ ধরনের প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে।



বিডি//নিজস্ব প্রতিবেদক নিউজ পোর্টাল তোকদার নিউজ.কম এর প্রকাশিত,প্রচারিত,কোনো সংবাদ,তথ্য,ছবি,আলোকচিত্র,রেখাচিত্র,ভিডিওচিত্র,অডিও কনটেন্টও পোস্ট যদি আপনাদের পছন্দ হয়ে থাকে তাহলে এই লিংকটি আপনার গুরুপে শেয়ার করুন ওপেজে লাইক দিন।
বিডি//নিজস্ব প্রতিবেদক নিউজ পোর্টাল তোকদার নিউজ.কম এর প্রকাশিত,প্রচারিত,কোনো সংবাদ,তথ্য,ছবি,আলোকচিত্র,রেখাচিত্র,ভিডিওচিত্র,অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির অন্যান সংবাদগুলো


প্রযুক্তি সহায়তায় BTMAXHOST