1. admin@zisantv.com : Alim Uddin : Alim Uddin
মঙ্গলবার, ০৮ এপ্রিল ২০২৫, ১১:৫৬ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজঃ
কানাইঘাট-জকিগঞ্জবাসীকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রফেসর এম ফরিদ উদ্দিন তারেক রহমান : দূরদর্শী ও দেশপ্রেমিক রাজনীতির কীর্তিময় এক অনন্য নাম আটগ্রাম-কালিগঞ্জ সড়কে বীর মুক্তিযোদ্ধা হারিস চৌধুরীর নামফলক ভেঙে ফেলল দুর্বৃত্তরা মাহে রমজান উপলক্ষে সকল মুসলিম উম্মাহকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রফেসার এম. ফরিদ উদ্দিন সমাজে সমমর্যাদা প্রতিষ্ঠায় অদম্য নারীরা ভূমিকা রাখছেন- কেয়া খান কানাইঘাটের পরিস্থিতিকে শান্ত করতে রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দের সাথে খেলাফত মজলিসের সভা জকিগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি সুজন আহমদ গ্রেফতার সিলেটে আন্তর্জাতিক কাস্টমস দিবস উপলক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে সবাইকে সচেতন হতে হবে- কানাইঘাটে পুলিশ সুপার মাহবুবুর রহমান কানাইঘাটে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে একজনকে কুপিয়ে হত্যার পর লাশ ফেলে গেল সুরমা নদীতে

বিশ্বজিৎ হত্যা মামলার সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামী ভৈরবের মোশারফ গ্রেফতার (হাওর টাইমস)

  • প্রকাশের সময় সোমবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২২
  • ১৬২ বার পড়েছে

এম.আর রুবেল, ভৈরব প্রতিনিধিঃ

বহুল আলোচিত বিশ্বজিৎ দাস হত্যাকাণ্ডের যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি মোশারফ হোসেনকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব-২ এর সহযোগিতায় ভৈরব থানা পুলিশ।

গ্রেফতারকৃত আসামী মোশারফ হোসেন কিশোরগঞ্জ জেলার ভৈরব উপজেলার শ্রীনগর গ্রামের মাহতাব মিয়ার ছেলে। সে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিবিএর শিক্ষার্থী ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী ছিল।

জানাযায়, রবিবার (১৬ অক্টোবর) ভোর রাত সাড়ে 8টার দিকে র‌্যাব ২-এর সহায়তায় ভৈরব থানা পুলিশ বিশেষ অভিযান চালিয়ে তাকে রাজধানীর বাড্ডা এলাকা থেকে গ্রেফতার করে। মোশারফ হোসেন ঢাকার একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরি করতেন বলে জানান পুলিশ।
উল্লেখ্য, ২০১২ সালের ৯ ডিসেম্বর পথচারী বিশ্বজিৎ দাসকে বাহাদুর শাহ পার্কের (ভিক্টোরিয়া পার্ক) সামনে নৃশংসভাবে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ছাত্রলীগের কতিপয় ক্যাডার।

শাঁখারীবাজারে দর্জির দোকান ছিল বিশ্বজিতের। তার গ্রামের বাড়ি শরীয়তপুর।রাজধানীর লক্ষ্মীবাজারে থাকতেন তিনি।

আলোচিত বিশ্বজিৎ হত্যা মামলায় ২০১৩ সালের ১৮ ডিসেম্বরে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-৪ রায় এ দেন। বিচারিক আদালতের রায়ে ২১জন আসামির মধ্যে আটজনকে মৃত্যুদণ্ড এবং ১৩ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। তখন এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন আসামিরা। নিম্ন আদালতের আদেশে মৃতুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেনঃ রফিকুল ইসলাম শাকিল, মাহফুজুর রহমান নাহিদ, এমদাদুল হক এমদাদ, জিএম রাশেদুজ্জামান শাওন, সাইফুল ইসলাম, কাইয়ুম মিঞা টিপু, রাজন তালুকদার ও মীর মো. নূরে আলম লিমন।

যাবজ্জীবন দণ্ডিতরা হলেন-এএইচএম কিবরিয়া, খন্দকার ইউনুস আলী, তারিক বিন জোহর তমাল, গোলাম মোস্তফা, আলাউদ্দিন, ওবায়দুল কাদের তাহসিন, ইমরান হোসেন, আজিজুর রহমান, আল আমিন শেখ, রফিকুল ইসলাম, মনিরুল হক পাভেল, মোশাররফ হোসেন ও কামরুল হাসান।
পরে রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৭ সালের ৬ আগস্ট নিম্নআদালতে মৃত্যুদণ্ড পাওয়া আট আসামির মধ্যে দুজনের মৃত্যুদণ্ড বহাল, চারজনের মৃত্যুদণ্ড পরিবর্তন করে যাবজ্জীবন এবং অন্য দুজনকে খালাস দেন হাইকোর্ট।
এ ছাড়া যাবজ্জীবন কারাদণ্ড পাওয়া ১৩ আসামির মধ্যে যে দুজন আপিল করেন, তারা খালাস পেয়েছিলেন।

হত্যা মামলার যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত বাকি ১১ আসামির সবাই পলাতক। তাদের মধ্য ভৈরবের মোশাররফ হোসেন দীর্ঘ ১০ বছর পলাতক ছিলেন।
এ বিষয়ে ভৈরব থানার পুলিশ পরিদর্শক এসআই সাইদুর ইসলাম বলেন, বিশ্বজিৎ হত্যা মামলার যাবজ্জীবন পলাতক আসামি মোশারফ হোসেন দীর্ঘ ১০ বছর ধরে পলাতক ছিলেন। তিনি ঢাকার একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে কর্মরত ছিলেন। রবিবার রাতে ভৈরব থানা পুলিশের একটি বিশেষ টিম ঢাকার বাড্ডা এলাকায় অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করেছে।

তাকে কিশোরগঞ্জ জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে জানান তিনি।

 

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির অন্যান সংবাদগুলো


প্রযুক্তি সহায়তায় BTMAXHOST