1. admin@zisantv.com : Alim Uddin : Alim Uddin
সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫, ০২:৫৬ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজঃ
গাছবাড়ী-হরিপুর সড়কের সংস্কার কাজ নিজ অর্থায়নে শুরু করেছেন মামুনুর রশীদ চাকসু সিলেট-০৫, (কানাইঘাট-জকিগঞ্জ) আসনে বিএনপির প্রচার-প্রচারনায় রয়েছেন ডজন খানেক প্রার্থী কানাইঘাটে ফেসবুকে জুলাই বিপ্লব নিয়ে কটুক্তি করায় ছাত্রলীগ নেতা রাদিম গ্রেফতার কানাইঘাট জাতীয়তাবাদী ফোরাম ইউকের কমিটি গঠন, বুলবুল সভাপতি-নাজমুল সম্পাদক সিলেটের জাফলংয়ে টাস্কফোর্সের অভিযানে ১৮টি ক্রাশার মেশিনের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন মেঘালয় টি এস্টেটের ইজারা বাতিল করে স্থানীয়দের নামে বন্দবস্ত প্রদানের দাবীতে মানববন্ধন জৈন্তাপুরে সীমান্তবর্তী জনসাধারণের স্বাস্থ্য সেবায় মেডিকেল ক্যাম্পেইন কর্মসূচি পালন জকিগঞ্জে বর-কনের গাড়ির ধা’ক্কা’য় অটোরিকশা চালক নি*হ*ত: শিশুসহ ৩ জনের অবস্থা আ_শ-ঙ্কা_জনক সিলেটের বিভিন্ন পর্যটন এলাকায় পরিবেশবান্ধব ইকো-ট্যুরিজম উন্নয়নে পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হবে সুরমা-কুশিয়ারা নদীর ভাঙ্গনে মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্থ জকিগঞ্জবাসী, এবার দাবী আদায়ে সোচ্চার

এনজিও’র ৩৫ হাজার টাকা ঋণের দায়ে এক অসহায় নারী গ্রেফতার (হাওর টাইমস)

  • প্রকাশের সময় বুধবার, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ১৮৪ বার পড়েছে

এম.আর রুবেল, ভৈরব প্রতিনিধি:

এনজিওর ঋণের ৩৫ হাজার টাকা পরিশোধ করতে না পারায় এক নারীকে আটক করে ভৈরব থানা পুলিশ।

কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলার চায়না বেগমের বিয়ে হয় ঢাকার জয়পাড়ার তারা মিয়ার সঙ্গে। সংসারের অভাব অনটনের কারণে চায়না বেগম গার্মেন্টসে চাকুরী করতেন। স্বামী তারা মিয়া ছোটখাটো ব্যবসা করতেন। ব্যবসার পুঁজি বাড়াতে রোলার নামক ঢাকার একটি এনজিও থেকে ৯০ হাজার টাকা ঋণ গ্রহণ করে ৫ কিস্তিতে ৪৫ হাজার টাকা পরিশোধ করেন এবং ঋণের বিপরীতে ১০ হাজার টাকা জামানত জমা রয়েছে ঋণ গ্রহীতার।

আসল হিসেবে এখন চায়না বেগমের কাছে ৩৫ হাজার টাকা পাওনা রয়েছে এনজিওটির। অর্থিক সংকটের কারণে ওই টাকা পরিশোধ করতে না পারায় গ্রাহক চায়না বেগমের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। ওই মামলায় ঢাকার আদালত থেকে গ্রেফতারি পরোয়ানায় জারি করা হয় এবং ভৈরব থানায় পরোয়ানা পাঠালে অভিযুক্ত চায়না বেগমকে ভৈরব থানা পুলিশ গ্রেফতার করে।

আটককৃত চায়না বেগম আজ বুধবার দুপুরে সাংবাদিকদের দেখে ভৈরব থানা হাজতে দাঁড়িয়ে চিৎকার করে বলেন, এনজিও কর্তৃপক্ষ আমার কাছে মাত্র ৩৫ হাজার টাকা পাওনা রয়েছে। অভাব অনটনের কারণে স্বামীর সাথেও তার তালাক হয়ে যায়। ওই নারী আর্তনাত করে বলে আমাকে জেল থেকে বাঁচান।

এদেশে শিল্পপতিরা হাজার হাজার টাকা ঋন নিয়ে পরিশোধ করেনা। তাদের কিছু হয়না। আমি অসহায় নারী। গার্মেন্টেসে কাজ করে খেয়ে না খেয়ে দিন কাটাচ্ছি। দুই বছর আগে স্বামীর ব্যবসার সহযোগীতার জন্য সেই এলাকার রোলার এনজিও থেকে ৯০ হাজার টাকা ঋন নিয়ে ৫ কিস্তিতে ৪৫ হাজার টাকা ঋন পরিশোধ করি। ১০হাজার টাকা জামানতও রয়েছে এনজিওর কাছে। সেই হিসেবে এনজিও কতৃপক্ষ ৩৫ হাজার টাকা পাওনা রয়েছে।

সুদের টাকার জন্য আমার নামে আদালত মামলা করলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়। বাপের বাড়িতে বেড়াতে আসলে আমাকে পুলিশ গ্রেফতার করে।

ভৈরব থানা পুলিশের ভাষ্য, চায়না বেগমের নামে আদালত থেকে গ্রেফতারি পরোয়ানা থানায় আসে। ঋনের টাকা পরিশোধ না করায় রোলার এনজিও কর্তৃপক্ষ তার বিরুদ্ধে মামলা করেন। গ্রেফতারি পরোয়ানা থাকায় মঙ্গলবার রাতে চায়না বেগমকে গ্রেফতার করা হয়।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির অন্যান সংবাদগুলো


প্রযুক্তি সহায়তায় BTMAXHOST