1. admin@zisantv.com : Alim Uddin : Alim Uddin
সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ০১:০৫ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজঃ
বিজিবি সিলেট সেক্টরের অধীনস্থ জকিগঞ্জ (১৯ বিজিবি) এর অভিযানে ভারতীয় মদ, মহিষ ও চিনি আটক অধ্যাপক জাকি মোস্তফা টুটুল এর আর্থিক সহযোগিতায় কানাইঘাটে ফ্রি চক্ষু শিবির অনুষ্ঠিত কানাইঘাট-জকিগঞ্জবাসীকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রফেসর এম ফরিদ উদ্দিন তারেক রহমান : দূরদর্শী ও দেশপ্রেমিক রাজনীতির কীর্তিময় এক অনন্য নাম আটগ্রাম-কালিগঞ্জ সড়কে বীর মুক্তিযোদ্ধা হারিস চৌধুরীর নামফলক ভেঙে ফেলল দুর্বৃত্তরা মাহে রমজান উপলক্ষে সকল মুসলিম উম্মাহকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রফেসার এম. ফরিদ উদ্দিন সমাজে সমমর্যাদা প্রতিষ্ঠায় অদম্য নারীরা ভূমিকা রাখছেন- কেয়া খান কানাইঘাটের পরিস্থিতিকে শান্ত করতে রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দের সাথে খেলাফত মজলিসের সভা জকিগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি সুজন আহমদ গ্রেফতার সিলেটে আন্তর্জাতিক কাস্টমস দিবস উপলক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

নওগাঁর মহাদেবপুরে শীত বৃদ্ধি পাওয়ায় ফেরি করে মোজা, টুপি বিক্রির হিরিক (হাওর টাইমস)

  • প্রকাশের সময় শনিবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ১২৫ বার পড়েছে

কাজী সামছুজ্জোহা মিলন,মহাদেবপুর (নওগাঁ) প্রতিনিধিঃ

নওগাঁর মহাদেবপুরে শনিবার ও বুধবার সাপ্তাহিক হাটবার। বিশেষ করে শনিবার গরু ও ছাগলের বেচা কেনা হওয়ায় দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ব্যাবসায়ীদের ব্যাপক আগমন ঘটে। এছাড়া প্রচুর ধান চাল বেচা কেনা হয়। ফলে হাটুরেদের সমাগমে ব্যস্ত থাকে মহাদেবপুর সদরসহ আশপাশের এলাকার মানুষ। তারা এই দুই দিন সংসারের নানা ধরনের কেনাকাটায় সময় কাটান।

তেমনি এক অপরুপ চিত্র দেখা গেল শনিবার ৩১ ডিসেম্বর পরন্ত কুয়াশাচ্ছন্ন বিকেলে উপজেলা সদরের বকের মোড় নামক এলাকায়। সেখানে ফুটপাতের উপর সারি সারি হয়ে রং বেরং এর পায়ের মোজা,টুপি, হাতমোজা,কানটুপি,
ম্যানকি টুপি সহ বিভিন্ন রকমের নানা বয়সের প্রসাধনী নিয়ে বসেছে অস্হায়ী ফেরিওয়ালারা। প্রতিটি দোকান ঘিরে ক্রেতা। এগিয়ে দোকানের সামনে যেতেই চোখে পড়লো এসব দৃশ্য।

কথা হলো বগুড়া জেলার মোকামতলা উপজেলার গকুলপুর গ্রামের মৃত ইয়াজ উদ্দিনের ছেলে খালেক হোসেনের সাথে তিনি জানান,প্রতি বছর সে শীত মৌসুমে এসব বাহারি প্রসাধনী নিয়ে মহাদেবপুরে আসন।তার সাথে অনেকেই আসেন। তারা দলবদ্ধ হয়ে একটি ঘড় ভাড়া নিয়ে থাকেন। আর ফেরি করে করে টুপি বিক্রি করেন। এতে তার প্রতিদিন এক হাজার থেকে দেড় হাজার টাকা বিক্রি হয়।

তিনি আরো বলেন বিক্রির লভ্যাংশ দিয়ে পরিবার পরিজন নিয়ে বেঁচে আছেন। সংসারে স্ত্রী, দুই ছেলে ও দুই মেয়ে রয়েছে। একই কথা জানালেন খালেকের সাথে আসা ব্যবসায়ী সঙ্গী আবু তাহের, রাসেদ ও মিনহাজুল ইসলাম। তারা সকলেই বললেন,বছরের শীত মৌসুমে তারা আসেন। ফেরি করে মোজা, টুপি বিক্রি করেন। শনিবার ও বুধবার সাপ্তাহিক হাটবার হওয়ায় বেচা-কেনা একটু বেশি হয়েছে বলেও জানালেন।

এসময় মোজা কিনতে আসা উপজেলার কুঞ্জবন গ্রামের বাসিন্দা আদিবাসী নেতা ও সংবাদ কর্মী সাংবাদিক অসিত দাস জানান, এসব দোকানে মধ্যবিত্তরা বেশি আসেন। জিনিষ পত্রের দাম ও মান খুবই ভালো।

এছাড়া উপজেলা সদরের দুলালপাড়া এলাকার আতিক ও জুয়েল জানান, মার্কেটের জিনিষ আর ফেরিওয়ালার জিনিষের একই মান। কিন্তু দামের অনেক পার্থক্য। তাই তারা এখানে কিনছেন।

অপরদিকে উপজেলার খাজুর গ্রামের আলতাবের স্ত্রী রুমেজান জানান,তিনিও বাচ্চাদের জন্য কেনা কাটা করতে এসেছেন। দাম কম ও মান খুবই ভালো। তাই তারা খুশি।

ফেরিওয়ালাদের ব্যাপারে জানতে মহাদেবপুর হাট ও বাজার ইজারাদার এমদাদুলের সাথে কথা বললে তিনি জানান,তাদের নিকট কোন খাজনা নেয়া হয় না।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির অন্যান সংবাদগুলো


প্রযুক্তি সহায়তায় BTMAXHOST