1. admin@zisantv.com : Alim Uddin : Alim Uddin
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:৪০ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজঃ
বিজিবি সিলেট সেক্টরের অধীনস্থ জকিগঞ্জ (১৯ বিজিবি) এর অভিযানে ভারতীয় মদ, মহিষ ও চিনি আটক অধ্যাপক জাকি মোস্তফা টুটুল এর আর্থিক সহযোগিতায় কানাইঘাটে ফ্রি চক্ষু শিবির অনুষ্ঠিত কানাইঘাট-জকিগঞ্জবাসীকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রফেসর এম ফরিদ উদ্দিন তারেক রহমান : দূরদর্শী ও দেশপ্রেমিক রাজনীতির কীর্তিময় এক অনন্য নাম আটগ্রাম-কালিগঞ্জ সড়কে বীর মুক্তিযোদ্ধা হারিস চৌধুরীর নামফলক ভেঙে ফেলল দুর্বৃত্তরা মাহে রমজান উপলক্ষে সকল মুসলিম উম্মাহকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রফেসার এম. ফরিদ উদ্দিন সমাজে সমমর্যাদা প্রতিষ্ঠায় অদম্য নারীরা ভূমিকা রাখছেন- কেয়া খান কানাইঘাটের পরিস্থিতিকে শান্ত করতে রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দের সাথে খেলাফত মজলিসের সভা জকিগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি সুজন আহমদ গ্রেফতার সিলেটে আন্তর্জাতিক কাস্টমস দিবস উপলক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

এনজিও’র ৩৫ হাজার টাকা ঋণের দায়ে এক অসহায় নারী গ্রেফতার (হাওর টাইমস)

  • প্রকাশের সময় বুধবার, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ১৭১ বার পড়েছে

এম.আর রুবেল, ভৈরব প্রতিনিধি:

এনজিওর ঋণের ৩৫ হাজার টাকা পরিশোধ করতে না পারায় এক নারীকে আটক করে ভৈরব থানা পুলিশ।

কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলার চায়না বেগমের বিয়ে হয় ঢাকার জয়পাড়ার তারা মিয়ার সঙ্গে। সংসারের অভাব অনটনের কারণে চায়না বেগম গার্মেন্টসে চাকুরী করতেন। স্বামী তারা মিয়া ছোটখাটো ব্যবসা করতেন। ব্যবসার পুঁজি বাড়াতে রোলার নামক ঢাকার একটি এনজিও থেকে ৯০ হাজার টাকা ঋণ গ্রহণ করে ৫ কিস্তিতে ৪৫ হাজার টাকা পরিশোধ করেন এবং ঋণের বিপরীতে ১০ হাজার টাকা জামানত জমা রয়েছে ঋণ গ্রহীতার।

আসল হিসেবে এখন চায়না বেগমের কাছে ৩৫ হাজার টাকা পাওনা রয়েছে এনজিওটির। অর্থিক সংকটের কারণে ওই টাকা পরিশোধ করতে না পারায় গ্রাহক চায়না বেগমের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। ওই মামলায় ঢাকার আদালত থেকে গ্রেফতারি পরোয়ানায় জারি করা হয় এবং ভৈরব থানায় পরোয়ানা পাঠালে অভিযুক্ত চায়না বেগমকে ভৈরব থানা পুলিশ গ্রেফতার করে।

আটককৃত চায়না বেগম আজ বুধবার দুপুরে সাংবাদিকদের দেখে ভৈরব থানা হাজতে দাঁড়িয়ে চিৎকার করে বলেন, এনজিও কর্তৃপক্ষ আমার কাছে মাত্র ৩৫ হাজার টাকা পাওনা রয়েছে। অভাব অনটনের কারণে স্বামীর সাথেও তার তালাক হয়ে যায়। ওই নারী আর্তনাত করে বলে আমাকে জেল থেকে বাঁচান।

এদেশে শিল্পপতিরা হাজার হাজার টাকা ঋন নিয়ে পরিশোধ করেনা। তাদের কিছু হয়না। আমি অসহায় নারী। গার্মেন্টেসে কাজ করে খেয়ে না খেয়ে দিন কাটাচ্ছি। দুই বছর আগে স্বামীর ব্যবসার সহযোগীতার জন্য সেই এলাকার রোলার এনজিও থেকে ৯০ হাজার টাকা ঋন নিয়ে ৫ কিস্তিতে ৪৫ হাজার টাকা ঋন পরিশোধ করি। ১০হাজার টাকা জামানতও রয়েছে এনজিওর কাছে। সেই হিসেবে এনজিও কতৃপক্ষ ৩৫ হাজার টাকা পাওনা রয়েছে।

সুদের টাকার জন্য আমার নামে আদালত মামলা করলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়। বাপের বাড়িতে বেড়াতে আসলে আমাকে পুলিশ গ্রেফতার করে।

ভৈরব থানা পুলিশের ভাষ্য, চায়না বেগমের নামে আদালত থেকে গ্রেফতারি পরোয়ানা থানায় আসে। ঋনের টাকা পরিশোধ না করায় রোলার এনজিও কর্তৃপক্ষ তার বিরুদ্ধে মামলা করেন। গ্রেফতারি পরোয়ানা থাকায় মঙ্গলবার রাতে চায়না বেগমকে গ্রেফতার করা হয়।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির অন্যান সংবাদগুলো


প্রযুক্তি সহায়তায় BTMAXHOST